ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়

বর্তমানে অর্থ উপার্জনের জন্য ইউটিউব ও ফেসবুক সবথেকে বেশি জনপ্রিয় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন ধরনের ব্লগিং,ভিডিও পোস্ট,ফেসবুক মার্কেটিং ইত্যাদি করে বর্তমানে খুব সহজে টাকা আয় করা যাচ্ছে। ভালো মানের ফেসবুক পেজ থেকে মাসে সর্বনিম্ন হলে ২৫ থেকে ৩০ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব হয়। আর ইউটিউব থেকে মোটামুটি অংকের টাকা ইনকাম করতে হলে অনেকটা পরিশ্রম করতে হয়।

তবে ফেসবুক এবং ইউটিউব দুটোই বিজ্ঞাপন দেখিয়ে খুব সহজে মাসের পর মাসে অনেক টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব হয়। তো এক্ষেত্রে আপনি কি করবেন,প্রতিদিনই ইউটিউব এবং ফেসবুক ব্যবহার করছেন। অথচ ইনকাম করতে পারছেন না। তাহলে আপনার কি করা উচিত ? অতএব আপনার কাছে যদি কোন উপায় না থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের এই পোস্ট থেকে ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।

ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়

পূর্বে খুব কম সংখ্যক মানুষ করেছেন যারা ফেসবুক এবং ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে পেরেছে। কিন্তু বর্তমানে আপনার আশেপাশে এমন অনেকে রয়েছেন যারা ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে খুব সহজে টাকা ইনকাম করছেন। অথচ আপনি দীর্ঘদিন যাবত ইউটিউব ব্যবহার করছেন এবং ফেসবুকে ব্যবহার করছেন। কিন্তু কোন টাকা ইনকাম করতে পারছেন না।

তাই আপনার জন্য উপদেশ থাকছে, ফেসবুক এবং ইউটিউবে অযথা সময় নষ্ট না করে আপনার মূল্যবান সময়কে কাজে লাগিয়ে নিন। ইউটিউব এবং ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে গেলে  শুধুমাত্র আপনাকে একটু পরিশ্রম আর ধৈর্য ধরতে হবে। আর যদি কোন দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে সেটি আপনার youtube এবং facebook এর মাধ্যমে দর্শকদের জন্য প্রকাশ করতে পারেন।

আর এই প্রকাশ করাটাই হতে পারে আপনার টাকা ইনকামের একমাত্র পদ্ধতি। ফেসবুকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন অনেকেই বিভিন্ন ব্লগিং করছেন। বিশেষ করে বর্তমানে একটি বিষয় লক্ষ্যনীয় ব্যক্তিগত ব্লগিং এবং সামাজিক ব্লগিং এছাড়াও আশেপাশে ঘুরতে যাওয়ার ও ভিডিও পোস্ট করে অনেকে টাকা ইনকাম করছে। তো একই পন্থা আপনি youtube এর ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন।

ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার উপায়

বর্তমানে এই ফেসবুক হচ্ছে হল মেটা প্ল্যাটফর্মসের মালিকানাধীন বিশ্ব-সামাজিক আন্তঃযোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট। এই ফেসবুক তৈরি করা হয়েছিল ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪ সালে। অর্থাৎ গত ১৯ বছর আগে ফেসবুক তৈরি করা হয়েছিল। এখন পর্যন্ত ফেসবুক সচল রয়েছে এবং বিশ্বের অন্যতম একটি সামাজিক মাধ্যম হিসেবে পরিচিত। এই ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা হচ্ছে মার্ক জাকারবার্গ।

বর্তমানে ফেসবুকের সদর দপ্তর অবস্থিত ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ২০১৯ সালের তথ্য মতে এই ফেসবুকের আয় ৭০.৬৯৭ বিলিয়ন ডলার। তো আপনিও যদি এই ফেসবুকের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে বিভিন্ন প্রক্রিয়া আপনাকে অবলম্বন করতে হতে পারে। কি প্রক্রিয়ায় আপনি ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন তার সুস্পষ্ট একটি ধারণা এখানে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই সম্পূর্ণ পোস্ট বিস্তারিত দেখু*ন।

ইউটিউব থেকে যেভাবে আয় করবেন

এই ইউটিউব হচ্ছে একটি ভিডিও প্লাটফর্ম। এই ইউটিউব ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয়। এবং সান ব্রুনো, ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক একটি বৈশ্বিক অনলাইন প্লাটফর্ম। বর্তমানে এই ইউটিউবের সদর দপ্তর ৯০১ চেরি এভিনিউ স্যান ব্রুনো, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থিত। আপনি যদি এই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই গুগল এডসেন্স থাকতে হবে।

তো এই ইউটিউব বর্তমানে গুগলের মালিকানাধীন একটি ওয়েবসাইট। অর্থাৎ এই গুগল সাইটটিকে ১.৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ক্রয় করে নেয়। তো আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তো বিভিন্ন পদ্ধতি ব্যবহার করে ইনকাম করতে পারেন। আর ইনকাম করার একটাই পদ্ধতি হচ্ছে ভিডিও তৈরি করা। এখন কোন ধরনের ভিডিও তৈরি করবেন সেটি আপনার ওপর নির্ভর করছে।

ফেসবুক থেকে আয় করার উপায়

যদি কোন ব্যক্তি ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে চায়, তাহলে সে বিভিন্ন প্রক্রিয়া অবলম্বন করে ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবে। এ ক্ষেত্রে ফেসবুক পেজ তৈরি করে সে বিক্রি করে দিতে পারবে। আবার নিজের ব্যক্তিগত একটি ফেসবুক ব্লগিং হিসেবে তৈরি করে ভিডিও আপলোড করে টাকা ইনকাম করতে পারবে। এছাড়াও এরকম বিভিন্ন উপায় রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখিত কয়েকটি উপায় সম্পর্কে কিছু আলোচনা করা হলোঃ

একটি পেজ তৈরি করুনঃ

অবশ্যই আপনার কাছে একটা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তাহলে আপনার ফেসবুক একাউন্ট থেকে একটি ফেসবুক পেজ ক্রিয়েট করুন। আশা করি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারবেন। ফেসবুক পেজ তৈরি করে আপনি সেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করতে পারেন। অতএব ১০ হাজার বেশি ফলোয়ার সহ বিভিন্ন সার্থক পূরণ করে মনিটাইজেশন অন করে টাকা ইনকাম করতে পারেন। অথবা কোন প্রোডাক্ট পেজের মাধ্যমে বিক্রি করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

আপনার তৈরি কনটেন্ট মনিটাইজ করুনঃ

যদি আপনার কনটেন্টে মনিটাইজেশন অন করতে চান তাহলে বিভিন্ন প্রক্রিয়া এবং শর্ত পূরণ করে আপনাকে মনিটাইজেশন অন করতে হবে। বিভিন্ন ভিডিওর উপরে মনিটাইজেশন অন করতে পারেন। ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়। এবং বিভিন্ন ফেসবুক অফিশিয়াল পেজগুলো কোলাবরেশন যোগ দিয়ে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়।

ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে জিনিস বিক্রি করুনঃ

ধরুন আপনার একটি কাপড়ের দোকান রয়েছে, সেক্ষেত্রে আপনার কাপড়ের দোকানের নাম দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাপড় গুলো আপনার ফেসবুকের মাধ্যমে বিক্রি করে দিতে পারেন। এ কথা আপনার দোকানের মালপত্র সম্পর্কে ফেসবুকে মাধ্যমে বিভিন্ন ফলোয়ারদের কাছে তার ডিটেলসে পৌঁছে দেওয়া। এবং ফেসবুকের মাধ্যমে বিক্রি করে দেওয়া। বর্তমানে এ কাজটি সবথেকে বেশি হচ্ছে। আর এভাবে লেখা মানুষ টাকা ইনকাম করছে। আপনিও চাইলে এ কাজটি খুব সহজেই করতে পারেন

একটি ব্র্যান্ডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হনঃ

আপনি যদি facebook সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে অবগত হয়ে থাকেন। এবং ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে অধিক জ্ঞান রাখেন। তাহলে বর্তমানে এমন অনলাইন হাজারো প্লাটফর্ম রয়েছে। যেখানে বিভিন্ন ক্রেতাগণ সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার অনুসন্ধান করে থাকেন। এক্ষেত্রে সেখানে একটি ব্র্যান্ডের জন্য সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার হিসেবে কাজ করে দিতে পারেন। এখানেও ভালো টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়।

ফেসবুক ইভেন্টের মাধ্যমে টাকা আয় করুনঃ

ফেসবুক থেকে অনেক বড় অংকের টাকা ইনকাম করতে চাইলে ফেসবুক ইভেন্টের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনার আশেপাশে অনেকে রয়েছেন যারা ফেসবুক ইভেন্টের মাধ্যমে অনেক টাকা ইনকাম করছেন। আপনিও চলে এ সম্পর্কিত সকল তথ্য জেনে পরবর্তীতে ইনকাম করার চেষ্টা করতে পারেন।

ইউটিউব থেকে আয় করার উপায়

বর্তমানে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা অনেক সহজ। তবে প্রতিযোগিতা গুলো অনেক বেশি কঠিন, এজন্য টিকে থাকাটাও অনেক বেশি কঠিন হয়ে যায়। একমাত্র তারাই এই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে পারেন। যারা সঠিক প্রক্রিয়া অবলম্বন করেন এবং ধৈর্য ধারণ করেন। তবে একমাত্র youtube থেকে ভিডিও ইনকাম করতে হলে আপনাকে ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে।

অতএব থেকে আয় করার উপায় গুলির মধ্যে হচ্ছে ভিডিও তৈরি করা ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা। আপনাদের সুবিধার্থে কয়েকটি উপায় সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। যেমন আপনি ইউটিউবে বিভিন্ন প্রোডাক্ট বা পণ্য বিক্রির উদ্দেশ্যে ভিডিও তৈরি করতে পারেন। এজন্য অবশ্যই আপনার ভালো মানের ভিডিও তৈরি করতে হবে।

এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন ইলেকট্রনিক পণ্য, বিভিন্ন মার্কেটিং নিয়ে ভিডিও তৈরি করে আপনি ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। সর্বমোট কত হচ্ছে গ্রাহকদের যেন সে ভিডিও পছন্দ হয়, এরকম ভিডিও আপনাকে আপলোড করতে হবে। তাহলে আপনি পরবর্তীতে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি সহ মনিটাইজেশন অন করতে পারবেন। এবং অনেক টাকা পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন।

10000 ভিউ এর জন্য ফেসবুক কত টাকা দেয়

আপনার ফেসবুকে একটি ভিডিওতে বা অনেকগুলো ভিডিওতে কোন বিজ্ঞাপন দ্বারা 10000 ভিউ হয়েছে তার উপর নির্ভর করছে আপনার ইনকাম। আপনি যদি ভাল কোন কোম্পানি দ্বারা বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিওতে দিয়ে থাকেন। তাহলে আপনি ভাল টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি নরমাল কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন আপনার ভিডিওতে দেখে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে আপনি অনেক টাকা কম।

ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার উপায়

ইতিমধ্যে আজকের আলোচনায় উপরে উল্লেখ করা হয়েছে কিভাবে ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয় করবেন। ফেসবুক পেজ থেকে বিভিন্ন ভাবে টাকা ইনকাম করা সম্ভব হয়। শুধুমাত্র আপনাকে ধৈর্য এবং সময় নিয়ে ফেসবুকে কাজ করতে হবে।  আপনি চাইলে ফেসবুক পেজ তৈরি করে আবার বিক্রি করে দিতে পারেন। না হলে ফেসবুক পেইজে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করে মনিটাইজেশন অন করে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে টাকা পাওয়া যায়

আপনার ফেসবুক পেজে অনেক ফলোয়ার রয়েছে কিন্তু কোন মনিটাইজেশন অন করা নেই। তাহলে আপনি কোন ভাবেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন না। যদি ফেসবুক থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার পাবলিশ করা ভিডিও গুলোতে কোন এক কোম্পানির বিজ্ঞাপন গুলো প্রকাশ করতে হবে। অর্থাৎ আপনার পেইজে মনিটাইজেশন অন করা থাকতে হবে।

আর মনিটাইজেশন অন করতে হলে কিছু শর্ত রয়েছে। আপনি যদি সেই শর্তগুলো পূরণ করতে পারেন। তাহলেই আপনি গুগল বা কোন প্রতিষ্ঠান থেকে বিজ্ঞাপনের অনুমতি পেয়ে যাবেন। অতএব আপনার ফলোয়ার যত বেশি থাকবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে। মূল কথা হচ্ছে ফলোয়ার বেশি থাকলে ডিজিটর বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর ভিজিটর বেশি থাকলে টাকা ইনকাম করা সম্ভাবনা বেশি রয়েছে।

যেহেতু প্রশ্নটি হচ্ছে ফেসবুকে কত ফলোয়ার হলে কত টাকা পাওয়া যায়। সেহেতু এর উত্তর একটু ব্যাখ্যা করে দিতে হবে। আর উপরে ইতিমধ্যে সংক্ষেপে আলোচনা করা হয়েছে। যে তোর জন্য নিয়েছেন ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে হলে মনিটাইজেশন অন করতে হয়। এক্ষেত্রে মনিটাইজেশন অন করতে হলে সর্বনিম্ন আপনার ফেসবুক পেইজে ১০ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে।

এবং আপনার পেজ উল্লেখিত অন্তত তিন মিনিটের ভিডিওগুলো এক মিনিট ধরে চলার রেকর্ড থাকতে হবে। এছাড়াও আরেকটি শর্ত হচ্ছে গত ৬০ দিনে ফেসবুকে পোস্ট করা ভিডিওগুলো মিলে অন্তত ৬ লাখ মিনিট ভিউ থাকতে হবে। তাহলেই আপনি প্রথম দশ হাজার ফলোয়ার দিয়ে মোটামুটি ভালো মানের ভিডিও হলে ২০ থেকে ২৫ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ফেসবুক থেকে কত টাকা আয় করা যায়

একজন ব্যক্তি ফেসবুক থেকে কত টাকা ইনকাম করতে পারে তার সম্পূর্ণ নির্ভর করছে তার ফেসবুক পেজ এর উপর। এবং facebook এ তিনি কতটা সময় দিচ্ছেন, এবং কি কাজ করছেন তার ওপর সম্পূর্ণ নির্ভর করে। ধরুন একটু ফেসবুক পেজে এক মিলিয়ন ফলোয়ার বা তার থেকে বেশি। এবং তিনি প্রতিদিনই ভিডিও আপলোড করে থাকেন।

এবং আপলোড করার সাথে সাথে অনেক ভিজিটর তিনি পেয়ে যান। এক্ষেত্রে আন্দাজ করা অনেকটাও কঠিন একটা বিষয় নয়। আনুমানিক হিসেবে বলতে গেলে তিনি মাসে প্রায় লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করে থাকেন। তবে তিনি একই ভিজিটর এবং একই ফলোয়ার নিয়ে অন্যান্য ব্যক্তিদের থেকেও কম টাকা ইনকাম করতে পারেন। কেননা বিজ্ঞাপন দেখানোর মধ্য দিয়ে একজন ফেসবুক ব্লগার টাকা ইনকাম করে থাকেন।

এক্ষেত্রে কোন ব্যক্তি যদি সাধারণ কোম্পানির বিজ্ঞাপন তার ফেসবুক পেজে ব্যবহার করে থাকেন। তাহলে সে অবশ্যই কম টাকা পেয়ে থাকবেন। আর যদি ভাল মানের এবং উন্নত কোম্পানির ফেসবুক বিজ্ঞাপন ব্যবহার করে থাকে। তাহলে সে অনেক বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। তবে মাসে বিশ হাজার দুই হাজার এবং লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করা সম্ভব ফেসবুক থেকে। আশা করতেছি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

শেষ কথা

আশা করতেছি আজকের আলোচনা আপনাদের কাছে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বর্তমানে সবথেকে জনপ্রিয় সামাজিক মাধ্যম গুলো হচ্ছে এই ফেসবুক এবং ইউটিউব। তো আজকের আলোচনার শেষ কথা হচ্ছে, যেহেতু আপনি আপনার মূল্যবান সময় ফেসবুকে এবং ইউটিউবে নষ্ট করছেন। তাই সময়কে কাজে লাগান। আর ইতিমধ্যে হয়তো ইউটিউব ও ফেসবুক থেকে আয় করার উপায় গুলো জানতে পেরেছেন। আশা করি আপনারা সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে পারবেন। এই পোস্ট উপকৃত মনে হলে আমাদের মাঝে শেয়ার করুন। ধন্যবাদ