এমন কিছু রোগ রয়েছে যা বিভিন্ন পাতার দ্বারা অকল্পনীয় রোগগুলোকে নিরাময় করা যায়। এমনকি বিভিন্ন এলোপ্যাথি,হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেয়েও যে রোগ নিরাময় করা যায় না। সে ক্ষেত্রে বিভিন্ন ঔষধি পাতার দ্বারা সেই রোগগুলোকে নিরাময় করা সম্ভব হয়। তেমনি এক অসাধারণ ঔষধি গুণ সম্পন্ন একটি পাতা হচ্ছে তুলসির পাতা। এ তুলসির পাতার গুনাগুন সম্পর্কে আলোচনা থেকে অনেক তথ্য পাওয়া যায়। এই তুলসী পাতাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, জিঙ্ক এবং আয়রন। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটা উপকারী। তবে এই আলোচনা থেকে আপনারা তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
এছাড়াও এই আজকের আর্টিকেলে তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এবং কিভাবে এই তুলসী পাতা গ্রহণ করলে আপনার বিভিন্ন ধরনের রোগ দ্রুত নিরাময় হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়া আর একটি মহা ঔষধ মধু ও তুলসী পাতার মিশ্রণে উপকারিতা পাওয়া যায় সেই বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করা যায় এই পোস্ট আপনারা যদি সম্পূর্ণ করে থাকেন। তাহলে মানব শরীরে তুলসী পাতার যে উপকারিতা রয়েছে তা বিস্তারিত জানতে পারবেন।
তুলসী পাতার উপকারিতা
সবুজ রঙের এই তুলসী পাতা গ্রামের এবং শহরের বিভিন্ন বাসা বাড়িতে লাগিয়ে থাকেন। তুলসী পাতা যেমন খেতে খেতে সুস্বাদু তেমনি উপকারে ভরপুর। এ তুলসী পাতা আপনি চাইলে বিভিন্ন মিশ্রণ বানিয়ে গ্রহণ করতে পারবেন। আবার চাইলে শুধু পাতার চিবিয়ে খেতে পারবেন। তবে কিভাবে গ্রহণ করা উচিত তার সম্পূর্ণ নির্ভর করে আপনার অসুস্থতার উপর। তো চলুন সংক্ষিপ্ত পরিসরে জেনে নেওয়া যাক তুলসী পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। তবে দুই থেকে তিন প্যারা নিচে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
- আপনার গলা ব্যথা দূরীকরণে তুলসী পাতা উপকার করে থাকে।
- সর্দি কাশি নিরাময় করতে অনেক বেশি উপকার করে থাকে।
- ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির সুগারের মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।
- শরীরে ওজন কমাতে বা কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে তুলসী পাতা অনেকটা উপকার করে।
- যদি আপনার শরীরে জয়েন্টের ব্যথা থাকে তাহলে সেই ব্যথা কমিয়ে দিবে।
- পেটে স্বাস্থ্যে উন্নত করতে সহায়তা করে।
- এমনকি ডাক্তারের পরামর্শে মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে এই তুলসী পাতা।
- অ্যাজমা ব্রংকাইটিস ইত্যাদির রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় সহায়তা করে।
রূপচর্চায় তুলসী পাতার উপকারিতা
ছেলে কিংবা মেয়ে উভয়ের রূপচর্চায় তুলসী পাতা বেশ উপকারী। তুলনামূলক ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা রূপচর্চার ক্ষেত্রে বেশি সতর্কতা অবলম্বন করে থাকে। তুলসী পাতা ব্যবহার করার মাধ্যমে খুব সহজেই রূপচর্চা বা ত্বকের যত্ন নেওয়া যেতে পারে। হঠাৎ করেই গালে অথবা শরীরের বিভিন্ন অংশে লাল পিম্পল দেখা যেতে পারে। সাথে একটু চন্দন বাটা বা নিমপাতা বেটে অল্প পরিমাণে লাগিয়ে দিলে সাথে সাথে ফলাফল পাওয়া যায়।
এছাড়াও শীতের শুষ্কতম দূর করতে, মুখের মেছতা ও ব্রণ দূর করতে, ঠোটের ফাটা ভাপ দূর করতে ও মুখের ছোপ ছোপ দাগ দূর করতেও তুলসী পাতা বেশ কার্যকরী।
তুলসী পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
সেই প্রাচীনকাল থেকে তুলসী পাতার ব্যবহার ব্যাপকভাবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এই তুলসী পাতায় আছে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান। যা এ তুলসী পাতা মারাত্মক সব রোগ থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। যেমন ডায়াবেটিস,ক্যান্সার,হৃদরোগ ইত্যদি। তবে এ সকল রোগ থেকে দূরে থাকতে এবং প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে।
তো হয়তো ইতিমধ্যে উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে এবার নিচে এর অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা যাক। অনেকেই উপকারের বসে তুলসী পাতা গ্রহণ করে ফেলেন। তবু অতিরিক্ত মাত্রা এবং অনিয়মিত এর তুলসী পাতা গ্রহণের ফলে কিছু অপকারিতা রয়েছে। যা এই সম্পর্কে জ্ঞান রাখা অধিক গুরুত্বপূর্ণ। তো চলুন নিচের তুলসি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
অপকারিতা:
- সামান্য তুলসী পাতা খেলে কখনোই অপকারিতা হয় না, তবে অতিরিক্ত মাত্রায় গ্রহণ করলে অবশ্যই এর অপকারিতা রয়েছে। তাই পরিমাণ মতো গ্রহণ করুন
- বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় বা স্তন্যদান কালে অবশ্যই এই তুলসী পাতা সাবধানতার সঙ্গে গ্রহণ করবেন। না হলে এসময় বিশাল জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে।
- এমনকি এই অতিরিক্ত তুলসী পাতা নারীদের বন্ধ্যাত্বর কারণ হতে পারে।
- তুলসী পাতায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে। আর এই পটাশিয়াম র*ক্তের মাত্রা কমে যায় ফলে র*ক্তচাপ দেখা দিতে পারে।
- অতঃপর যাদের র*ক্তচাপের সমস্যা রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে অবশ্যই তুলসী পাতা থেকে বিরত থাকা উচিত।
মধু ও তুলসী পাতার উপকারিতা
আপনারা হয়তো অবগত এই মহা ঔষধ মধু সম্পর্কে। তুলসী পাতা থেকেও এই মধুর উপকারিতা হাজার গুণ বেশি। তবে আপনি যদি তুলসী পাতার সাথে মধু মিশিয়ে সেবন করেন একটি নির্দিষ্ট নিয়ম এবং উপকারিতার আশায়। তবে সম্পূর্ণ আপনি এর ফলাফল পেয়ে যাবেন। তবে আপনাকে অবশ্যই সঠিক নিয়ম গ্রহণ করতে হবে। তো মধু এবং তুলসী পাতার যে উপকারিতা রয়েছে তা নিচে উল্লেখ করেছি।
আর এই তুলসী পাতায় থাকা ভিটামিন সি, ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস ও এসেনশিয়াল অয়েলগুলো চমৎকার অ্যান্টি–অক্সিডেন্টের কাজ করে, যা আপনার বয়সের যে ছাপ তা কমাতে সাহায্য করে।
- প্রতিদিন সকালে খান তুলসী ও মধুর মিশ্রণ তৈরি করে এক থেকে দুই চামচ খান।
- কাশি কমাতেও তুলসী-মধুর মিশ্রণ একটি চমৎকার ঘরোয়া উপাদান ও মহাঔষধ।
- এ তুলসী পাতা আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এবং তুলসী-মধুতে রয়েছে পুষ্টি ও ভিটামিন।
- অ্যালার্জি কমাতে সাহায্য করে এই মধু ও তুলসী পাতা।
- আপনার যদি সর্দি কাশি ও ঠাণ্ডা থেকে থাকে তাহলে এ থেকে রক্ষা করে। অর্থাৎ তুলসী-মধু আপনাকে ঠাণ্ডা থেকে সুরক্ষা দিয়ে থাকে।
- হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখতে এই মধু ও তুলসী পাতার অনেক উপকারীতা রয়েছে।
- অকালবার্ধক্য কমায় এই তুলসী পাতা ও মধু।
- কিডনিতে পাথর থাকলে অনেক উপকার করে।
রাম তুলসী পাতার উপকারিতা
এ রাম তুলসী পাতা ৪ থেকে ৮ ফুট লম্বা হয়। এইতো সে পাতার ফুল ও ফল বর্ষাকালে হয়ে থাকে। এ তুলসী গাছ, পাতা, বীজ ও রস ব্যবহার হয়। যেসব উপকারিতা পাওয়া যায় রাম তুলসী পাতার দ্বারা তানিশ উল্লেখ করা হলো।
- রাম তুলসী মস্তিষ্ক ও ফুসফুসের রোগে বিশেষ উপকারি। অতঃপর এই প্রাণ তুলসী পাতা নিয়মিত খেতে পারেন। তবে অতিরিক্ত গ্রহন করবেন না।
- আপনার শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের প্রদাহ বা ফোলা ও স্নায়বিক দুর্বলতা নাশকে রাম তুলসী পাতা অনেক বেশি উপকারী।
- লিভার, প্লীহা, মস্তিষ্কের প্রতিবন্ধকতা দূরকারক।
- এ রাম তুলসী পাতা হচ্ছে হৃৎপিণ্ডের শক্তিবর্ধক।
- ম্যালেরিয়া ও চর্মরোগে উপকারী এবং মশা দূর করে।
- মাথা ব্যথা, বাত ব্যথা, পক্ষাঘাত রোগে উপকারী এই রাম তুলসী পাতা।
- স্নায়বিক রোগে ব্যবহার করা হয় এবং হৃদপিন্ডের বেদনানাশক হিসেবে কাজ করে এই রাম তুলসী পাতা।
তুলসী পাতার উপকারিতা ত্বকের জন্য
এই তুলসি পাতা ত্বকের উপর প্রাকৃতিক ক্লিনজার হিসেবে কাজ করে। প্রথমে এক মুঠো তুলসী পাতা বেটে নিন। অতঃপর যাদের তৈলাক্ত ত্বক রয়েছে তাদের মুখে এই তুলসী পাতার মাখিয়ে নিন। তবে আপনি চাইলে এতে দই মিশে নিতে পারেন। অতঃপর 15 মিনিট পর্যন্ত আপনার এই মিশ্রণটি মুখের রেখে দিন অথবা ধুয়ে ফেলুন।
আরও একটি তুলসী পাতার উপকারিতা হচ্ছে আপনি ব্রণের চিকিৎসায়। ব্রণ দূর করতে অনেক বেশি উপকারী। তুলসি পাতার ভিতরে ক্যামফেন নামের যৌগ রয়েছে। আপনি চাইলে টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। অর্থাৎ আপনার পক্ষে পরিষ্কার রাখতে মিশ্রণ তৈরি করে মাখিয়ে ব্যবহার করতে পারেন।
জেনে নিন তুলসী পাতার ওষধি গুণ
এই তুলসী পাতার গাছের গোড়া থেকে শুরু করে পাতা পর্যন্ত সকল কিছুই উপকারী। বলতে গেলে এটি একটি ঔষধি গুন সম্পূর্ণ গাছ। যা আমাদের মানব শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। একটি যে পাতার ঔষধি গুনগুলো নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে উল্লেখ করা হলো।
- ফুসফুসের দুর্বলতায় রয়েছে ঔষধি গুন।
- কাশি নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- কুষ্ঠ
- শ্বাসকষ্ট নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- সর্দিজ্বর নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- চর্মরোগ নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- বক্ষবেদনা ও হাঁপানি সারাতে রয়েছে ঔষধি গুন।
- হাম, বসন্ত, কৃমি প্রতিরোধ ও নিরাময় এ রয়েছে এর ঔষধি গুন।
- ঘামাচি নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- র*ক্তে চিনির পরিমাণ হ্রাস
- কীটের দংশন
- কানব্যথা নিরাময়ে রয়েছে ঔষধি গুন।
- ব্রংকাইটিস
- আমাশয় ও অজীর্ণে ইত্যাদি ইত্যাদির ক্ষেত্রে রয়েছে এর ঔষধি গুন।
- শারীরিক ও মানসিক অবসাদ দূর করতে রয়েছে এর ঔষধি গুণ।
খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা
বাংলাদেশ এবং ভারতের সবথেকে এই তুলসী পাতা দেখা যায়। তুলসী পাতার ভিতরে রাম তুলসী পাতা খুব বেশি লক্ষণীয়। তবে ভারতের প্রত্যেক বাড়িতেই এই তুলসী পাতা দেখা যায়। যদি আপনি খালি পেটে তুলসী পাতা খান তাহলে অনেকগুলো উপকার পাবেন। যে উপকার গুলো সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। অতঃপর নিচে খালি পেটে তুলসী পাতা খাওয়ার উপকারিতা উল্লেখ করা হলো।
- আপনার যদি সর্দি কাশি এবং গলা ব্যথা থাকে তাহলে খালি পেটে সকালে তুলসী পাতা খেতে পারেন।
- সুন্দর ত্বক গঠনেও আপনি খালি পেটে তুলসী পাতা খেতে পারেন।
- ঠান্ডা লাগলে তুলসী পাতার রস দিয়ে চা খেতে পারেন সকাল বেলা।
- মানসিক চাপ এবং অবসাদ এর ছাপ কমাতে সহায়তা করেই তুলসী পাতা।
- এমন কি খালি পেটে তুলসী গ্রহণ করলে শরীর থেকে টক্সিন বের হয়ে যায়।
- নিয়মিত তুলসী খেলে হজমশক্তি অক্ষুণ্ণ থাকে।
- গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেটের রোগের সম্ভাবনা কমে।
তুলসী পাতার কাজ
পেটের অসুখ থেকে শুরু করে ত্বকের যত্নে তুলসী পাতা বিভিন্নভাবে কাজ করে থাকে। এটি এমন একটি ঔষধি গাছ যার মাধ্যমে আমরা আমাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করতে পারি। অনেকে জানতে চায় তুলসী পাতার কাজ কি কি। আসলে এই পাতার এত উপকারিতা সম্পর্কে এই পোস্টে লিখে শেষ করা সম্ভব নয়। তবুও গুরুত্বপূর্ণ কিছু তুলসী পাতার কাজ সম্পর্কে এখন আপনাদের সাথে আলোচনা করব।
আপনি এই তুলসী পাতা দ্বারা পেটের অসুখ, গলা ব্যথা, সর্দি কাশি ও ত্বকের বিভিন্ন সুরক্ষার কাজে ব্যবহার করতে পারেন। এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে অবশ্যই নিচে দেখানো পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করতে পারেন।
গলা ব্যথা দূরীকরণে তুলসী পাতা
এই তুলসীতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদানগুলো চোখের চুলকানি, অঞ্জনি, পিচুটিজাতীয় যাবতীয় সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। পাশাপাশি আপনার গলা ব্যথা দূরীকরণে অনেকটা সহায়তা করে। ধরুন আপনার গলা ব্যথা হচ্ছে, তাহলে সকাল বেলা খালি পেটে তুলসী পাতা রস বের করে খেয়ে ফেলুন। অথবা চিবিয়ে খেতে পারেন। না হয় চা এর মাধ্যমে সকালে খেতে পারেন। নতুবা মধুর সাথে মিশ্রণ করে খেতে পারেন।
সর্দি কাশি কমাতে তুলসী পাতা
সর্দি কাশি জ্বর হলেই প্রথমে ডাক্তারের কাছে শরণাপন্ন না হয়ে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। তুলসী পাতার রস গ্রহণে সর্দি কাশি নিরাময়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রাথমিক চিকিৎসা। ভাইরাল রোগ এবং ঠান্ডা এর মত সংক্রমণ থেকে নিরাপদে থাকার জন্য তুলসীরে থাকা অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্টিফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ তুলসী পাতা অনেক বেশি উপকার করে থাকে।
শেষ কথা
এই তুলসী পাতা অনেক উপকারিতা। ইতিমধ্যে হয়তো আপনারা জানতে পেরেছেন। এই তুলসী পাতা ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দিতে সহায়তা করে। এছাড়া আরও উপকার করে যা ইতিমধ্যে আমরা আলোচনা করেছি। তবে যারা এই তুলসী পাতার উপকারিতা বিস্তারিত জানার জন্য অনলাইনে এসেছিলেন। আশা করছি এখান থেকে আপনাদের অনুসন্ধান করা তথ্য জানতে পেরেছেন। এ পোস্ট থেকে উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার আশেপাশের ব্যক্তিদেরকে শেয়ার করে জানিয়ে দিবেন। ধন্যবাদ